প্রশ্নোত্তর পাতা

    আপনাদের প্রদত্ত প্রশ্নের উত্তর নিম্নে দেওয়া হলো :

    প্রশ্নটি করেছেন :  জাহিদুল ইসলাম, কে,আর কামিল মাদ্রাসা, নোয়াখালী থেকে

    উত্তর: ধন্যবাদ ভাই আপনাকে প্রশ্নটি করার জন্য। বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিসের সাংগঠনিক স্তর ৪টি। যেমন: ১। প্রাথমিক সদস্য ২। কর্মী ৩। সহযোগী সদস্য ও ৪। সদস্য

    অর্থ্যাৎ, কোন নতুন ছাত্র আমাদের সংগঠনের লক্ষ্য উদ্দেশ্য সম্পর্কে একমত হয়ে প্রাথমিক সদস্য ফরম পূরণ করলে তিনি প্রাথমিক সদস্য হবেন।

    একজন প্রাথমিক সদস্য যদি সক্রিয়ভাবে দাওয়াতি কাজ করেন, সভাসমূহে উপস্থিত থাকেন, নিয়মিত ব্যক্তিগত রিপোর্ট সংরক্ষণ করেন এবং সংগঠনের বায়তুলমালে মাসিক এয়ানত বা চাঁদা দেন তাহলে তিনি কর্মী হিসেবে ঘোষিত হবেন।

    যদি কোন ছাত্র সংগঠনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এবং মৌল কর্মনীতির সাথে ঐকমত্য পোষণ করেন, এই সংগঠনের কর্মসূচি ও কার্যপ্রণালীর সাথে সাচেতনভাবে একমত হন, ইসলামের আবশ্যকীয় কর্তব্যসমূহ পালন করেন এবং সংগঠনের যাবতীয় কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন তাহলে তিনি এই সংগঠনের সহযোগী সদস্য হওয়ার যোগ্য হবেন এবং কেন্দ্রীয় সভাপতি কিংবা তাঁর মনোনীত ব্যক্তি কর্তৃক শপথের মাধ্যমে তাকে সহযোগী সদস্য করা হবে।

    যদি কোন ছাত্র ইসলামী নীতিমালার আলোকে নিজের জীবন গঠন এবং সমাজে ইসলামী আদর্শ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনকে তার জীবনের প্রধান লক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করেন, এই সংগঠনের কর্মসূচি ও কার্যপ্রণালীর সাথে পূর্ণ ঐকমত্য পোষণ করেন, এই সংগঠনের সংবিধানকে সম্পূর্ণরূপে মেনে চলেন, তার জীবনে ইসলাম নির্ধারিত মৌলিক বিধানসমূহ যথাযথভাবে পালন করেন, কবীরা গুনাহসমূহ থেকে দূরে থাকেন এবং সংগঠনের আদর্শ, কর্মসূচি ও কর্মপন্থার বিপরীত কোনো সংস্থার সাথে সম্পর্ক না রাখেন, তাহলে তিনি এই সংগঠনের সদস্য হওয়ার যোগ্য হবেন এবং কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি পরিষদ কর্তৃক অনুমোদনের পর কেন্দ্রীয় সভাপতি তাকে সদস্য শপথ দিবেন। সদস্যরাই ছাত্র মজলিসের সর্বোচ্চ স্তরের জনশক্তি। সংবিধান প্রণয়ন, সংশোধন, কেন্দ্রীয় সভাপতি নির্বাচন, কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি পরিষদ সদস্য নির্বাচন এবং সর্বস্তরের শৃঙ্খলা রক্ষা ছাত্র মজলিসের সদস্য ভাইদেরকেই করতে হয়।

    প্রশ্নটি করেছেন : আলমগীর মাহমুদ, নোয়াখালী সরকারি কলেজ, নোয়াখালী থেকে

    উত্তর: ধন্যবাদ ভাই আপনাকে প্রশ্নটি করার জন্য। আপনার এই প্রশ্নের উত্তরে প্রথমত আমরা বলবো, অন্য কোন ইসলামী ছাত্র সংগঠনের কর্মীদেরকে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিস তার দলে ভিড়ানোর জন্য কাজ করে না। কারণ সমাজ ও রাষ্ট্রে ইসলাম প্রতিষ্ঠার আন্দোলন যারাই করছেন তারা সকলেই একে অপরের সহযোগী-সহযাত্রী। আমরা নিজেদেরকে একমাত্র হক্ব বা সত্য মনে করি না। অন্য সংগঠনের সাথে হয়তো কর্মসূচি-কর্মপদ্ধতির ভিন্নতা থাকতে পারে। কিন্তু দিন শেষে আমরা সবাই দ্বীনের বিজয় চাই, আল্লাহর সন্তুষ্টিই চাই । আমরাতো এই আয়াতেরই অনুসরণ করছি:

    ﺳَﺎﺑِﻘُﻮﺍ ﺇِﻟَﻰٰ ﻣَﻐْﻔِﺮَﺓٍ ﻣِّﻦ ﺭَّﺑِّﻜُﻢْ ﻭَﺟَﻨَّﺔٍ ﻋَﺮْﺿُﻬَﺎ ﻛَﻌَﺮْﺽِ ﺍﻟﺴَّﻤَﺎﺀِ ﻭَﺍﻟْﺄَﺭْﺽِ ﺃُﻋِﺪَّﺕْ ﻟِﻠَّﺬِﻳﻦَ ﺁﻣَﻨُﻮﺍ ﺑِﺎﻟﻠَّﻪِ ﻭَﺭُﺳُﻠِﻪِ

    অর্থ্যাৎ, দৌঁড়াও এবং একে অপরের চেয়ে অগ্রগামী হওয়ার চেষ্টা করো, তোমার রবের মাগফিরাতের দিকে এবং সে জান্নাতের দিকে যার বিস্তৃতি আসমান ও যমীনের মত ৷ তা প্রস্তুত রাখা হয়েছে সে লোকদের জন্য যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলদের প্রতি ঈমান এনেছে – (সুরা আল হাদীদ-২১ )

    দ্বিতীয়ত: বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিসের দাওয়াতের প্রধান টার্গেট হচ্ছে সাধারণ ছাত্র সমাজ যাদের কাছে এখনও দ্বীনের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পৌঁছেনি। ইসলামের সৌন্দর্য্য যথার্থ প্রস্ফুটিত না হওয়ার কারণে যারা ইসলাম বিদ্বেষী শক্তির দ্বারা ব্যবহৃত হচ্ছে সেসব ছাত্রভাইদেরকে দাওয়াত পৌঁছানো ছাত্র মজলিসের প্রধান টার্গেট। তাছাড়া যেসব ছাত্র ব্যক্তিগতভাবে ইসলাম পালনের চেষ্টা করে কিন্তু সমাজ ও রাষ্ট্রে ইসলাম প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে গাফেল তাদেরকেও ছাত্র মজলিস দাওয়াতের টার্গেট রেখেছে।

    একজন ছাত্র যেসব কারণে ছাত্র মজলিসের প্রতি উদ্বুদ্ধ হবে তার কয়েকটি কারণ নিম্নে বর্ণনা করছি :

    • ছাত্র মজলিসের কর্মীরা কাজ করেন আল্লাহর সন্তোষ অর্জন ও পরকালীন মুক্তি অর্জনের লক্ষ্যে।
    • ছাত্র মজলিসের মৌলনীতি হচ্ছে কুরআন, সুন্নাহ ও খোলাফায়ে রাশেদার আদর্শ অনুসরণ।
    • ছাত্র মজলিস ব্যক্তিজীবনের পরিশুদ্ধিকে প্রাধান্য দেয়।
    • ছাত্র মজলিস ইসলামী শক্তিগুলোর ঐক্য প্রত্যাশা করে এবং ঐক্য বিনষ্ট হতে পারে এমন কথা ও কাজ থেকে তার সকল জনশক্তিকে বিরত থাকার নির্দেশ দেয়।
    • সমাজ বিপ্লবের মাধ্যমে ঘূণেধরা ও জাহেলী সমাজ ব্যবস্থার সার্বিক পরিবর্তনে কাজ করছে ছাত্র মজলিস।
    • ছাত্র মজলিস কর্মীদেরকে সর্বোচ্চ নৈতিক চরিত্রবান করে গড়ে তোলে। ন্যুনতম অনৈতিকতার সাথে জড়িত কেউ ছাত্র মজলিসে থাকতে পারে না
    • ছাত্র মজলিস কর্মীদের প্রতিষ্ঠানিক পড়াশোনাকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেয় এবং তত্ত্বাবধান করে।
    • পাঠ্যপুস্তকের পাশাপাশি ইসলাম ও সাধারণ জ্ঞানে পারদর্শী করে তোলে।
    • ছাত্রদেরকে সমাজের আগামী দিনের একজন সংগঠক ও নেতা হিসেবে তৈরি করে।
    • ছাত্র মজলিস ইসলামী আদর্শের আলোকে জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থা পুনর্গঠনের আন্দোলন করছে।
    • ইসলাম ও দেশ রক্ষার যে কোন ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে ছাত্র মজলিস স্বতস্ফুর্ত অংশগ্রহণ করে এবং নেতৃত্ব দেয়।
    • ছাত্র মজলিস স্কুল, কলেজ, আলীয়া মাদ্রাসা, কওমী মাদ্রাসা এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায় সমানভাবে কাজ করে। ছাত্র মজলিস বহুধারায় বিভক্ত জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থার ছাত্রদেরকে ঐক্যবদ্ধ প্লাটফরমে আনার কাজ করছে।
    • ছাত্র মজলিস ছাত্রকল্যাণমূলক কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে অসহায় ছাত্রদের পাশে সর্বদা থাকে।
    • শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, হল দখল বা সিট কুক্ষিগত করে রাখা, টেন্ডারবাজি প্রভৃতি অপকর্মের সাথে ছাত্র মজলিসের দূরতম কোন সম্পর্ক নেই।
    • অন্য কোন ইসলামী ছাত্র সংগঠন তো দূরের কথা সেক্যুলার কোন ছাত্র সংগঠন বা এর নেতা-কর্মীদের ব্যক্তিগত কোন বিষয়ের প্রতি উপহাস, স্ল্যাজিং, অবজ্ঞা ও ঠাট্টা প্রভৃতি মানসিক নির্যাতনমূলক কর্মকাণ্ড করতে ছাত্র মজলিস তার কর্মীদেরকে ঘূর্ণাক্ষরেও প্রশ্রয় দেয় না।
    • কেন্দ্র থেকে শুরু করে প্রাথমিক শাখা পর্যন্ত সর্বস্তরের নেতৃত্ব পুনর্গঠন ছাত্র মজলিসের নিজস্ব সংবিধানের আলোকে পরিচালিত হয়। জাতীয় সংগঠন কিংবা বাইরের কোন শক্তির এখানে হস্তক্ষেপ করার সুযোগ নেই। ফলে ছাত্ররা স্বাধীনভাবে তাদের নিজেদের নেতৃত্ব নিজেরাই তৈরি করতে পারে। যার কারণে চাপিয়ে দেয়া নেতৃত্ব, গ্রুপিং, লবিং কিংবা লেজুড়বৃত্তিতার পরিবর্তে এখানে সহজে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠিত থাকে।
    • ছাত্র মজলিসের আয়ের প্রধান উৎস নিজস্ব জনশক্তির ব্যক্তিগত অর্থ ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের অনুদান।
    • ছাত্র মজলিস কর্মীদের স্বাস্থ্য ও প্রাকৃতিক পরিবেশ সংরক্ষণে ব্লাড গ্রুপিং ও ডোনেশন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা, বৃক্ষরোপণ, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি প্রভৃতি শাখা পর্যায়ে নিয়মিত পালন করে।

    প্রশ্নটি করেছেন : মুহাম্মাদ রাশিদুর রহমান, মা’হাদুশ শাইখ হুসাইন আহমাদ মাদানী রহ., ঢাকা থেকে

    উত্তর: ধন্যবাদ ভাই আপনাকে প্রশ্নটি করার জন্য। আপনি নিশ্চয়ই অবগত আছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিস প্রতিষ্ঠালাভ করে ১৯৯০ সালের ৫ জানুয়ারি। সে সময়ে মাত্র হাতেগোনা দু’একটি ইসলামী ছাত্র সংগঠন এদেশের ময়দানে কাজ করছিল। তদুপরি সে সংগঠনগুলোর বিচরণ ছিল শুধুমাত্র নির্দিষ্ট ধারার কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীক। যা ইসলামী আন্দোলনের সার্বজনীনতা যথার্থভাবে ফুটিয়ে তুলতে ব্যর্থ হচ্ছিল। তাছাড়াও দৃষ্টিভঙ্গি ও আমলগত কিছু ত্রুটিও সেসব ছাত্র সংগঠনগুলোর জনশক্তিদের মাঝে বিরাজমান ছিল। যা আদর্শিক কোন আন্দোলনকে সহজেই প্রশ্নবিদ্ধ করতো।

    বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিস প্রতিষ্ঠার পর থেকেই স্কুল, কলেজ ও আলীয়া মাদ্রাসায় যেমন সংগঠন প্রতিষ্ঠা লাভ করে, তেমনি কওমী মাদ্রাসাগুলোতেও সমানভাবে সংগঠন প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়। অর্থ্যাৎ বহুধা বিভক্ত জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থার ছাত্রদের জন্য ঐক্যবদ্ধ প্লাটফরম হিসেবে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিস প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই ব্যাপক প্রসিদ্ধি অর্জন করে। ছাত্র মজলিসের প্রাথমিক শাখা থেকে শুরু করে কেন্দ্র পর্যন্ত যে কোন কমিটিতেই স্কুল-কলেজ, আলীয়া ও কওমী মাদ্রাসার জনশক্তির সম্মিলিত উপস্থিতি আপনি দেখতে পাবেন।

    একদেশদর্শীতা বা দলীয় অন্ধ আনুগত্য মানুষকে চরমপন্থার দিকে ধাবিত করে। অর্থ্যাৎ একমাত্র আমার দলই সত্য বা আমার নেতারা যা বলেন তাই সত্য-এর বাইরে আর কিছু নাই, এমন চিন্তা-চেতনা লালনকারী ব্যক্তি কখনো অন্য দল বা মতাদর্শের ব্যক্তির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে পারেন না। ফলে সর্বদা কাদা ছোড়াছুড়ি, গালাগালি এমনকি মারামারি পর্যন্ত সংঘটিত হতে দেখা যায়। যা ইসলামী আন্দোলন ও বৃহত্তর ইসলামী ঐক্যের অন্যতম অন্তরায় এবং বড় ধরণের গুনাহের কাজ। সুতরাং আমাদেরকে রাসুলুল্লাহ স. নির্দেশিত মধ্যমপন্থাই সর্বাবস্থায় অনুসরণ করতে হবে। অর্থ্যাৎ বাড়াবাড়িও নয়, অতিরিক্ত ছাড়াছাড়িও নয়।

    বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিস সর্বাবস্থায় সেই মধ্যমপন্থার নীতিই অনুসরণ করে থাকে। আমাদের সকল জনশক্তিকে শেখানো হয় ভিন্নমতাবলম্বী বা ভিন্ন দল অনুসরণকারীদের প্রতি সদাচরণ ও সম্মান প্রদর্শন করতে। শেখানো হয় নিজেদের মধ্যে ফেতনা বা বিভক্তি উস্কে দেয় এমন আচরণ থেকে বিরত থাকতে। ন্যুনতম ঈমান আছে এমন কোন মুসলমানকেই আমরা ইসলাম প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে শত্রু বা প্রতিবন্ধক মনে করি না। আমাদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বি প্রতিষ্ঠিত তাগুত তথা সেক্যুলার ও সাম্রাজ্যবাদী গোষ্ঠী। সুতরাং আমরা মনে করি ইসলামী শক্তির মধ্যে দূরত্ব ঘোচানোর ক্ষেত্রে ছাত্র মজলিসের এই পদক্ষেপ যথার্থ সফল হয়েছে এবং সর্বমহলে প্রশংসিত হয়েছে।

    ছাত্র মজলিস প্রতিষ্ঠা লাভ করে ইসলামী সমাজ বিপ্লবের স্লোগান নিয়ে। আমরা ধ্বসে পড়া প্রচলিত সমাজ ও রাষ্ট্রীয় কাঠামোর আমূল পরিবর্তন চাই। এ জন্য দরকার ঈমানী শক্তিতে বলিয়ান ও যুগ চাহিদা অনুযায়ী প্রশিক্ষত, সুশৃঙ্খল একদল জনশক্তির উপস্থিতি। সে জনশক্তি তৈরিতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে ছাত্র মজলিস।



    প্রশ্নটি করেছেন : ইমরান হোসাইন, হাটহাজারি আরবী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম থেকে

    উত্তর: আপনাকে ধন্যবাদ প্রশ্নটি করার জন্য। আপনার প্রশ্নের উত্তরে ছাত্র মজলিসের কয়েকটি ব্যতিক্রমতা বর্ণনা করছি :

    • ছাত্র মজলিস একটি ইসলামী ছাত্র সংগঠন
    • ছাত্র মজলিস সমাজ বিপ্লবের মাধ্যমে প্রচলিত ঘূণেধরা সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থার পরিবর্তন করতে চায়
    • ছাত্র মজলিস সন্ত্রাসমুক্ত বৃহৎ ছাত্র সংগঠন
    • প্রচলিত বহুধারায় বিভক্ত জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থার প্রধান প্লাটফরম ইসলামী ছাত্র মজলিস, যেমন: সাধারণ শিক্ষাব্যবস্থা, ইংরেজি শিক্ষা ব্যবস্থা, আলীয় মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থা ও কওমী মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থা প্রভৃতি

    প্রশ্নটি করেছেন : খায়রুল ইসলাম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী থেকে

    উত্তর: বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিস প্রতিষ্ঠালাভ করে ১৯৯০ সালের ৫ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ থেকে